“জাগো, বঞ্চনার বৃত্ত ভাঙো ঐতিহ্যে-গৌরবে”শ্লোগানকে সামনে রেখে আমরা পথ চলতে শুরু করেছি। “ জাগো মানিকগঞ্জ ”একটি স্বপ্ন, একটি শপথ, একটি আন্দোলন।
সাম্প্রতিক
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
স্বাধীন মানিকগঞ্জের প্রথম শহীদ মিনার এবং প্রথম সাহিত্য ম্যাগাজিন
ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে এটি নির্মিত হয়। এটিই ছিল মানিকগঞ্জে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে গড়া প্রথম শহীদ মিনার।
মাচাইন গ্রামের নামকরণের ইতিবৃত্ত
তাই তাঁর জবাব, 'মাচান'। সৈন্যরা ভাবলো গ্রামের নাম মাচান। তখন থেকেই এ গ্রামের নাম মাচান নামে এবং পরে মাচাইন নামে পরিচিতি লাভ করে।
ওম্মে সাহেরা খাতুন, অসীম সাহসে যিনি রক্ষা করেছিলেন মানিকগঞ্জের প্রথম শহীদ মিনার
তিনি অসীম সাহসে সেই পুলিশ বাহিনী এবং শহীদ মিনারের মাঝখানে দাঁড়িয়ে গর্জে উঠলেন। আমার জায়গায় আমি শহীদ মিনার বানিয়েছি, কার সাহস তা ভাঙে।
ধ্বংস হয়নি, ধ্বংস করেছি, মানিকগঞ্জের লোহারপুল!
মানিকগঞ্জ পৌরকর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নিয়ে এবং দৃশ্যমান কোন কারণ ছাড়াই মাত্র কয়েক বছর আগে বৃটিশ শাসনের শুরুতে নির্মিত ইতিহাসিক “লোহার পুল”টি ভেঙে ফেলবার সিদ্ধান্ত নেয়।
মানিকগঞ্জের ঐতিহাসিক ফোর্ড নগরী
ইতিহাস বিখ্যাত ধামরাই শহর হইতে প্রায় ১৫ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে বংশী এবং ধলেশ্বরীর সঙ্গমস্থলের নিম্নভাগে অবস্থিত ছিল ঐতিহাসিক ফোর্ড নগরী।
হারিয়ে গেল ‘দাস কেবিন’: মানিকগঞ্জের মধুর ক্যান্টিন, আমাদের “কফিহাউজ”
আজ থেকে ৫৭ বছর আগে নারায়ন চন্দ্র দাস শহীদ রফিক সড়কের পাশে নিজেই চালু করেন চায়ের দোকান, নাম দাস কেবিন। সময়ের তুলনায় আধুনিক ছিল এই নাম, অন্ততঃ মানিকগঞ্জ শহরে।
কোথায় ছিল মানিকগঞ্জ শহর, কেমন ছিল?
বর্তমান শহরটির সূচনা হয় বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে। এরও আগে এই শহর ছিল মূল ধলেশ্বরীর পশ্চিম পাড়ে। অবশেষে মহকুমা সদর সরে আসে দাশড়া মৌজায় এবং এখানেই ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছে বর্তমানের মানিকগঞ্জ শহর।
প্রায় ২০০ বছরের পুরনো ঐতিহ্যবাহী ঘিওর হাট
ঘিওর প্রশাসনিক থানা হিসেবে ঘোষিত হয় ১৯১৯ সনে। তখন থেকে ঘিওর হাটের প্রশাসনিক রেকর্ড শুরু হয়। ঘিওর হাট তারও ১০০ বছরের বেশি আগের প্রায় ২০০ বছরের বেশি পুরনো।